অনলাইন আয় এর সেরা ১০ টি উপায়
বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ অনলাইনে ইনকাম করছে এই অনলাইনের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে এই লেখাটি পড়ে আসুন।

সূচনাবর্তমানে প্রযুক্তির যুগে হাজার হাজার মানুষ অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করছে খুব সহজে অনলাইন থেকে অর্থ উপাদান করছে। দেশের অধিকাংশ মানুষ এখন অনলাইনে ইনকাম করছে। আপনিও চাইলে খুব সহজে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইনকাম করিতে পারব। আপনিও যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করিতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই।
এই অনুচ্ছেদ টি আমরা অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দেব এবং এর সাথে সাথে ১০ টি অনলাইনের আয়ের সেরা মানের উপায় বলে দেব, আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করিতে চান তাহলে এই অনু সেটটি আপনাকে সহযোগিতা করবে করবে সহযোগিতা করবে।
অনলাইন ইনকাম(Online Income) এর আদ্যপান্ত
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি গত ১০ বছর আগে কঠিন ছিল কিন্তু, এখন কিন্তু অনলাইন থেকে টাকা আয় করা অনেক সহজ হয়ে গেছে কারণ ডিজিটাল বাংলাদেশে দিকে এগিয়ে যাওয়ার, আমাদের এই বাংলাদেশে বিভিন্ন সমস্যার কারণে গত ১০ বছর আগে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার বিষয়টি কেউ চিন্তা ভাবনাও করতে পারেনি।
কিন্তু সে স্বপ্ন এখন সত্যি প্রমাণিত হয়েছে। অনলাইন থেকে বর্তমানে মানুষ অনেক অর্থ উপার্জন করছে শুধু অর্থই নয়, আধুনিক এই বিশ্বে এখন আদালত অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় সকল ক্ষেত্রে অনলাইনে মাধ্যমে কাজ করছে। এখন যেকোনো কাজ অনলাইন এর মাধ্যমে অতি সহজে করিতে পারছেন। আর আগে আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদন করিতেন সেটি আপনাকে কলেজ থেকে ফর্মটি নিয়ে পূরণ করতে হতো।
বর্তমানে আপনি দেশের যেকোনো জায়গা থেকে অনলাইনে মাধ্যমে ভর্তির ফরম পূরণ করিতে পারিবেন। অনলাইনের মাধ্যমে চাকরির আবেদন করিতে পারবেন পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে। এ কাজটি করার জন্য আপনার একটি প্রয়োজন ডিজিটাল ডিভাইস (Digtal Device) ।
আপনাকে কেউ গ্যারান্টি দিতে পারিবে না যে আপনি শুরুতে অনলাইন থেকে লাখ টাকা ইনকাম করিতে পারিবে। তবে আপনার যদি অনেক ধৈর্য থাকে, এবং আপনি যদি এই কাজটিতে পারদর্শিত হতে করতে পারেন, তাহলে আপনি অনলাইন থেকে বড় পরিমান অর্থ উপার্জন করিতে পারিবেন প্রতিমাসে।
কিভাবে আপনি অনলাইন ইনকাম করিবেন ? (How toOnline Income)
বাংলাদেশে থেকে মানুষ অনলাইনের মাধ্যমে অনেক টাকা উপার্জন করছে আপনি যদি চান ঘরে বসে আপনি টাকা আয় করিবেন তাহলে এই ডিজিটাল বাংলাদেশে এসেও আপনি ঘরে বসে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলিতে পারিবেন অনলাইনের মাধ্যমে। নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ কিন্তু কমই পাওয়া যায় তাহলে আপনি বসে না থেকে অনলাইনে কাজ করিতে পারেন। আপনি ছেলে অথবা মেয়ে, চাকরিজীবী যায় হোন না কেন, আপনি অনলাইন থেকে আয় করিতে পারিবেন। আপনি যদি ছাত্ররা ছাত্রী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পড়ালেখার খরচ আপনি নিজে জোগাড় করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করে।
আপনি প্রতিদিন তো youtube twitter ফেসবুকে ইত্যাদি সময় ব্যয় করেন। চাইলে আপনি এই সময় গুলো নষ্ট না করে অনলাইনে মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এছাড়া লেখাপড়া থাকে আপনি এই কাজগুলো করিতে পারবেন তাহলে দেখবেন আপনার সময় নষ্ট হচ্ছে না। এবং পাশাপাশি আপনার শরীর ও মন দুটো ভালো থাকবে।
আর আপনি নিজের হাত খরচ নিজে জোগাড় করিবেন, তখন দেখবেন আপনার মনে অন্যরকম একটা কাজ করছে।
তাই আপনি এই কাজটির ভিতরে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করিবেন কিছুই লাগবেনা অনলাইনে ইনকাম করতে শুধু হাতের স্মার্টফোন থাকলেই হবে,এ হাতের স্মার্টফোন দিয়ে আপনি অনলাইন ইনকাম শুরুতে করতে পারবেন।
আর একটি ডিজিটাল ডিভাইস ইন্টারনেটে কাজ করার ইচ্ছা থাকলেই পারিবেন। অনলাইনে কিভাবে অর্থ উপাদান করিবেন তা নিচে আলোচনা করা হলো।
অনলাইন আই এর সেরা ১০ টি উপায়
আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এই ভিডিওটা আপনার জন্য, অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে সবাই চা, সবারই ইচ্ছা থাকিলে সবাই অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবে। কিন্তু অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের ভালো বা খারাপ আছে।
আমরা এই পোস্টের দশটি অনলাইন ইনকামের সম্পর্কে জানিয়ে দেব আপনি যেগুলো থেকে অনেকটা নিশ্চিত হয়ে আয় করতে পারিবেন, একইভাবে সৎভাবে আয় করিতে পারিবেন।
বর্তমানে অনেক মানুষই আছে অনলাইন থেকে চাই,এর মধ্যে আপনি একজন চাইলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারিবেন। অনলাইন থেকে ইনকাম করার সেরা 10 টি উপায় দেয়া হলো:
ব্লগিং (Biogging) করে আয়
ব্লগিং করে অনলাইন থেকে আয় করা সম্ভব, ব্লগিং হচ্ছে অনলাইনের বেশ পুরাতন কার্যকরী, ব্লোজিং করে ভালো অংকের টাকা আয় করা সম্ভব। ব্লগিং করে প্রতি মাসে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
ব্লগিং হলো পেপার এর মতন যেমন আপনি আপনার মন মতন যে কোন বিষয়ে লিখিতে পারিবেন। আপনি যে বিষয়ে আগ্রহে বা আপনার যে বিষয়ের উপর অভিজ্ঞতা বেশি সে বিষয়ে নিয়ে আপনি ব্লগিং করিতে পারিবেন।
আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করিতে পারিবেন, আপনি মূলত আপনার মন মতন একটি বিষয় নিয়ে লিখিবেন যার ওই বিষয়টি প্রয়োজন হবে সে এসে পড়ে যাবে।
আপনি বর্তমানে যে লেখাটি পড়ছেন এটি হলো ব্লগ। তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন যে বিষয়টি নিয়ে লেখালেখি করা হয় সেটি ব্লগ। আর আপনি যদি লেখালেখ করতে ভালোবাসেন তাহলে আপনি ব্লকটি করিতে পারিবেন।
এখন বিষয়টি হলো আপনি কোথায় ব্লকটি লিখবেন। সব থেকে ভালো হয় যদি আপনি একটি ব্লক সাইট নিজে তৈরি করিতে পারেন। বর্তমানে খুব সহজেই কোন খরচ ছাড়া এই ব্লক সাইটটি বাড়ানো যা। তবে মানুষ ফ্রি সাইটগুলোকে খুব কম বিশ্বাস করে।
তাই আমাদের পরামর্শিতভাবে কিছু টাকা খরচ করে ডোমেন কিনে এবং হোস্টিং কিনে একটি সাইট তৈরি করুন। এরপর ব্লক সাইডে লেখালেখি শুরু করুন। দেখবেন আপনি খুব ভালো ফলাফল পাচ্ছেন।
আপনি ডট কম রোমেন কি নিবেন এর সাথে ১ জিবি হোস্টিং ও একটি ফ্রি থিম। এই তিনটি জিনিস থাকিলে ব্লকিং করা সম্ভব। এই তিনটি জিনিস কিনিতে আপনার ৩০০০ টাকা মতন খরচ হ।
এভাবে খরচ করিলে আপনি ব্লগিং করিলে ব্যান্ডউইথ টাও ভালো হবে এবং আপনার ইনকামের পরিমাণটাও বেশ হবে সাইটের তুলনায়। আর ভবিষ্যতে আপনার ওই সাইটের দাম অনেক হবে। আর একটি ভাল সাইটের মূল্য লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে যা।
এ ব্লগিং এর পাশে যদি আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে ব্লগারের পরিমাণে ট্রাফিক ডিজিটার আনতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনার কিন্তু আয়ের পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যাবে খুব সহজে।
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) করে আয়
অনলাইন থেকে যে পদ্ধতিতে মানুষ অর্থ উপার্জন করে সেটি হল ফ্রিল্যান্সিং থেকে। বাংলাদেশের বেকারত্ব কমাতে এই ফ্রান্সিং অনেক বড় ভূমিকা পালন করছে এবং বাংলাদেশের বেকারত্ব কমছে।
আপনি যদি এই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজটি ভালোভাবে করিতে পারেন তাহলে আপনি অনেক অর্থ উপার্জন করিতে পারিবেন। ভালো একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন আর আপনি দক্ষতা অর্জন করিতে পারিবেন। আপনি যদি এর ফ্রিল্যান্সার এর কাজ করিতে পারেন সেই ক্ষেত্রে টাকা ইনকামের সুযোগ পেয়ে যাবেন।
কাজ শেখার পর আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর সাইট খুঁজে নিতে হবে যেমন (Upwork. Freelancer . Fiver. ইত্যাদি ) একাউন্টে খুলতে হলে সঠিক তথ্য দিতে হবে। এরপরে আপনি যে কাজে পারদর্শী সে কাজটি নিয়ে আর্টিকেল লিখিত হবে।
তার তারপর আপনি কয়েকটি ওয়েবসাইট দেখে নিবেন, ওয়েবসাইট দেখার পর আপনারটা যদি ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করিতে পারিবেন।
প্রথমত এই কাজটি করিতে আপনার একটু অসুবিধা হতে পারে।
ইউটিউবিং করে আয়
বাংলাদেশে অনেক ইউটিউবার আছে। এই ইউটিউবারদের মাসে ইনকাম ৩০ থেকে ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আপনি চাইলে ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করিতে পারেন।
প্রথমত ইউটিউবে ভিডিও বানানোর জন্য আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করিতে পারিবেন। প্রথমত অনেক বড় বড় ইউটিউব রাও এই মোবাইল দিয়ে ভিডিও শুরু করেছিল আপনিও চাইলে আপনার হাতের স্মার্টফোনটি দিয়ে ইউটিউব ভিডিও তৈরি করিতে পারবেন। তারপর সফল হওয়ার পরে আপনি ভালো দামের গেজেট ব্যবহার করবেন তাহলে আপনার ভিডিওটি অনেক সুন্দর হবে।
আপনি যদি ভালভাবে কনটেন্ট বানাতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ইউটিউব ভিডিওটি সবার কাছে পৌঁছিয়ে যাবে। তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ভিউয়ার পেয়ে যাবে।
তবে আপনাদের জন্য একটি ছোট টিপস দিয়ে রাখি। আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে youtube এ কাজ করেন তাহলে আপনার প্রথমত ভিডিও এডিটিং ও ভিডিও অডিও ভালো ভাবে এডিটিং করতে হবে।
ইউটিউবে ভিডিও বানানোর পর আপনার সর্বনিম্ন দেড় হাজার সাবস্ক্রাইব হয়ে গেলে, ও আপনার ভিউ হয়ে গেলে আপনি মানিটাইজেশনর জন্য আবেদন করিতে পারিবেন। তারপরে আপনি যদি মানিটাইজেশনের একটিভ করে রাখেন তাহলে খুব সহজে ইনকাম করিতে পারিবেন।
আপনি চাইলে ইউটিউবকৃতপক্ষে কাজ থেকে ছাড়াও টাকা ইনকাম করিতে পারিবেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনি স্পন্সরের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারিবেন। যেমন দেখা গেল কোন একটি কোম্পানি তার পণ্যটি বিক্রি করার জন্য আপনার কাছে ভিডিও বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য বলল। তার পণ্যটি বিক্রি করার বিনিময়ে আপনি কিছু টাকা আয় করতে পারছেন এভাবে আপনি ইউটিউব কিন্তু পক্ষে ছাড়াও স্পন্সরের মাধ্যমে আয় করতে পারিবেন। আর আপনি যদি ওই পণ্যটি বিক্রি করে দিতে পারেন তাহলে আপনার চাহিদা অনুযায়ী সে আপনাকে পেমেন্ট করিবে ইত্যা।
ভিডিও দেখে অনলাইনে ইনকাম
ভিডিও দেখে অনলাইন থেকে ইনকাম করা বিষয়টি। অনেকেই জানে না। সত্যি বলতে অনলাইন থেকে ভিডিও দেখেও ইনকাম করা যা। এ বিষয়টি অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য লাগতে পারে । বর্তমানে অনলাইন থেকেও অনেকেই ভিডিও দেখে ইনকাম করছে। বর্তমানে কিছু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভিডিও দেখে ইনকাম করিতে পারিবেন । এই ভিডিওটি দেখার জন্য আপনাকে পেমেন্ট দিবে।
সাধারণত অনেক ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে চটকারি দাড়ি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে চেষ্টা করতে হবে আরো এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে ভিডিও দেখে আয় করার জন্য চক্রান্ত ভাবে ভাসিয়ে দিবে। একটি বিষয় সবসময় মাথায় রাখিতে হবে যে , অনলাইন আপনাকে ভিডিও দেখার জন্য এত বেশি পেমেন্টও দেবে না।
আপনাকে যদি কোন ওয়েবসাইট অনেক অনেক পেমেন্ট দেয়ার কথা বলছে এবং কোন চটকদারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের আয়ের কথা বলছে তখনই আপনি ওই ওয়েবসাইটকে ভালোভাবে দেখেশুনে সতর্কিত হয়ে কাজটি শুরু করিবেন, এবং অন্যথায় নয়।
ওয়েবসাইট( Website) বানিয়ে আয়
আপনি তো জানেন একটি ওয়েবসাইটের দাম লাখ টাকারও বেশি হয়ে থাকে। চাইলে আপনিও একটি ওয়েবসাইট বানাতে পারিবেন সে ওয়েবসাইটটি ও আপনি সচল করে অনেক দামে বিক্রি করে দিতে পারেন। আর বর্তমানে এই ওয়েবসাইটটি ফেসবুক একাউন্ট খোলার মতন সহজ চাইলে যে কেউ ওয়েবসাইটটি খুলতে পার।
কিন্তু যেসব ওয়েবসাইট খুব সহজে তৈরি করা যায়, সেগুলো কোন কোন চাহিদা থাকে না, যদি আপনার ওয়েবসাইটে বেশ পরিমাণে ট্রাফিক থাকে তাহলে আপনি অনেক ভালো দাম পেতে পারেন। যেসব ওয়েবসাইট ভালো পরিমাপের বিক্রয় করা হয় সেসব ওয়েবসাইটটি ওয়েব ডিজাইনের দিয়ে তৈরি করা হয়।
আপনিও চাইলে youtube থেকে ভিডিও দেখে ফ্রিতে ভিডিও দেখে বা কোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ কোর্সটি ফ্রিতে করিতে পারবেন ওয়েব ডিজাইনিং।
অনলাইনে পড়িয়ে ( Online Teacher) আয়
আপনাদের আশেপাশে অনেক মানুষের দেখতে পারবেন কোচিং সেন্টার খুলে পড়াচ্ছেন। এভাবে পরিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করে । আবার দেখবেন স্টুডেন্টের বাসায় গিয়ে পড়াচ্ছেন, কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের বাসায় না গিয়ে পড়ানোর ক্ষেত্রে অনেক টাকা বেঁচে যায়। এভাবে যত উপার্জন করেন তা যাতায়াতের মাধ্যমে চলে যায়।
আবার এই কোচিং সেন্টার জোগাড় করিতেও কষ্টকর হয়ে পড়ে। সে কারণে অনলাইন টিচার বর্তমানে বাংলাদেশের খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে ছাত্রছাত্রীদের পড়িয়ে অনেক অর্থ উপাদান করিতে পারিবেন। বর্তমানে সারা বিশ্বে ৫০ শতাংশ শিক্ষক এখন অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষা দিচ্ছে।
বর্তমানে অন্যান্য দেশে অনলাইনের মাধ্যমে ক্লাস করার এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি রয়েছে। আমাদের দেশেও বেশ কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে অনলাইনের মাধ্যমে পড়ানো হয়ে থাকে।
ছবি বিক্রি (Sell Photos Online) করে
বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের হাতে স্মার্টফোন রয়েছে, এই স্মার্টফোনের মাধ্যমে আপনি চাইলে ফটোশপ করিতে পারিবেন আর এই ফটোশপের মাধ্যমে অনেক টাকা উপার্জন করিতে পারিবেন। আপনি যদি কোন জিনিসের ভালোভাবে ছবি তুলিতে পারেন, এবং তা ভালোভাবে এডিট করিতে পারেন তাহলে আপনিও ভালো মোটা অংকের টাকা আয় করিতে পারিবেন। আপনি চাইলেও আপনার হাতের স্মার্টফোনটি দিয়ে এবং ক্যামেরা দিয়েও ছবি তুলিতে পারেন।
আর আপনি যদি ছবি ভালো এডিটর করিতে পারেন তাহলে আপনি একটি ছবির জন্য ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করিতে পারিবেন।
অনলাইন রিসেলিং (Online Reselling)করে আয়
বর্তমানে অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করে দেশ-বিদেশ অনেক উন্নত হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি কোম্পানি অনলাইন ব্যবসা রয়েছে। আপনিও চাইলে ব্যবসাটি শুরু করিতে পার।
এর মাধ্যমে আপনি পণ্য বিক্রি করিতে পারবেন, এতে আপনার অনেক সময় ব্যয় করতে হবে আরো আরো অনেক খেয়াল রাখিতে হবে ছাত্র জীবনে এই কাজটি করা কষ্টকর হয়ে যাবে।
সেই ক্ষেত্রে আপনি চাইলে অনলাইন রিসেলিং (Online Reselling) করে ভালো ইনকাম করিতে পারিবেন। এই রিসেলিং এর মূলত কাজ অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করা।
আর এই পণ্যটি বিক্রি করার জন্য আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে এই পেজটির মাধ্যমে আপনি পণ্য বিক্রয় করিতে পারিবেন।
আর আপনি ভাবছেন কি এই পণ্যটি আপনি কোথায় পাবেন, তার জন্য আপনাকে একটি রিলেসিং কোম্পানিতে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে আর এই রিলেসিং কোম্পানির মাধ্যমে আপনি পন্য ছবি এবং বিবরণ বিবরণের মাধ্যমে নিজের একটা ফেসবুক পেজ খুলে বিক্রয় করিতে পারিবেন
এখানে পণ্য বিক্রয় করিতে আপনার কোন পণ্য লাগবেনা। আপনাকে আপনাকে পণ্যটি জোগাড় করতে হবে না, পণ্যটি জোগাড় করে দেবে রিলেসিং কোম্পানি করে দিব।
অনলাইন ইনকাম ও বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকিতে হবে, অনলাইনে কাজ করে সত্যিই সরাসরি বিকাশে টাকা পেমেন্ট করছে, এটি নিয়ে সবারই মনে চিন্তা ঢুকে গিয়েছ, অনেকে বলছে বিকাশে সরাসরি টাকার আনার কোন উপায় আছ,
তাহলে আমি একটি সহজেই এক কথায় উত্তর দিতে চাই এটির উত্তর হবে না, আপনি অনলাইনে আয় করে টাকা সরাসরি বিকাশে নিতে পারিবেন না।
তবে কিছু বিষয় রয়েছে। আপনি যে সাইট থেকে আয় করছেন, সাইটটিটে কি কোন বাংলাদেশী না বিদেশি না কোন এডমিন দ্বারা প্রচারিত এবং জানিতে হবে তারা বিকাশে পেমেন্ট করে কিনা, এই বিষয়গুলোতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
এবং অনলাইনে অনেক ইনকাম সাইট রয়েছে সে ইনকাম সাইটের মাধ্যমে সরাসরি বিকাশের পেমেন্ট দিয়ে থাকে।
আর যদি আপনি সেই ধরনের ওয়েবসাইটে কাজ করে থাকেন, এবং সেই ওয়েবসাইটটি যদি রিয়েল হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট নিতে পারিবেন।
আর আপনি যার মাধ্যমে পেমেন্টে নিতে চাচ্ছেন, তার ব্যাপারে বিশ্বাসেতা ও স্বশ্রুততার বিষয়টি খেয়াল রাখা দরকার।
মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ইনকাম
বিকাশের মতন অনেকের মনে এ প্রশ্নটি থাকিতে পারে, মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায় কি না, সত্য কথা বলিতে আমি বলিব বিকাশের মতন অনলাইনে ইনকাম করা একদমই সহজ নয়, আমি মনে করি অনলাইনে ইনকাম করা এতটা খুব সহজ নয়। আপনি চাইলে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারিবেন না। কারণ অনলাইনে কাজ করতে হলে শুধু মোবাইল দিয়ে হবে না এর জন্য যেকোনো একটি ডিভাইস প্রয়োজন। অনলাইনে কাজ করতে হলে আপনার একটি কম্পিউটার হলে বেশ ভালো হবে।
আমি আপনাদের বলছি না যে অনলাইন থেকে মোবাইল দিয়ে। একেবারে ইনকাম করা যাবে না অনেক বড় বড় ইউটিউবাররা মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে অনেক লাখ লাখ ভিউস এবং সাবস্ক্রাইব পেয়েছেন।
এমনও অনেক মানুষ রয়েছে যারা শুধু মোবাইল দিয়ে ফেসবুকে একটি পেজ খুলে সে পেজের মাধ্যমে অনলাইনে ব্যবসা করে অনেক টাকা আয় করছে।
আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন খুব ভালো মানের কম্পিউটার প্রয়োজন। অথবা আপনার যদি এই কম্পিউটারটা না থাকে তাহলে আপনার পক্ষে অনলাইনে কাজ করার খুব কষ্টকর হয়ে যাবে।
শেষ কথা
অনলাইন ইনকাম(Online Income) আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাহলে তাহলে আপনার অনলাইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে, যা আমরা এর আগে পরে আসছি অনলাইন সম্পর্কে। আপনি যদি অনলাইনে কাজ করিতে চান তাহলে আপনার একটি ফোন এবং একটি কম্পিউটার থাকলে আপনি ভালো সুবিধা পাবেন। এ কম্পিউটার থাকলে কাজ করতে অনেক সুবিধা হয়ে থাকে। আমরা এখানে অনলাইনে ইনকাম করা ১০ টি উপায় লিখেছি। এটি পড়ে আপনি অনলাইন সম্পর্কে, জানতে পারিবেন,
আশা করি আপনি এ আর্টিকেলটি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন, আর আপনি এই আর্টিকেল সম্পর্কে যদি আরো জানতে চান তাহলে বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে জানাতে পারিবেন। আরে আর্টিকেলটি আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু। আশা করি অনলাইন যাত্রা ভালো হোক, ধন্যবাদ।
কুষ্টিয়া আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url